এই কর্মকর্তা জানান, বর্তমানে বাংলাদেশে দুই ধরনের পাসপোর্ট ইস্যু হয়। একটি ই-পাসপোর্ট এবং অপরটি মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (এমআরপি)। এই দুই ধরনের পাসপোর্টেই বায়োমেট্রিক বা ফিঙ্গারপ্রিন্ট বাধ্যতামূলক। এছাড়া ছবিও তুলতে হয়। একই মেশিনে একাধিক ব্যক্তির ফিঙ্গারপ্রিন্ট নেওয়ার কারণে স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে বলে নতুন পাসপোর্টের ইস্যু করার প্রক্রিয়া বন্ধ থাকবে।
তিনি বলেন, ‘ফিঙ্গারপ্রিন্টে স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে। তাই আমরা জনস্বার্থে বায়োমেট্রিক গ্রহণ বন্ধ রেখেছি। তবে হজযাত্রীদের এবং বিশেষ জরুরি প্রয়োজনে পাসপোর্ট কার্যক্রম চালু থাকবে।’
মহাপরিচালক বলেন, ‘আমরা নির্দিষ্ট কোনও তারিখ উল্লেখ করিনি। পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করবে কতদিন এভাবে রাখা হবে।’
সোমবার সকালে পাসপোর্ট অফিসে অনেককে ভিড় করতে দেখা গেছে। অনেকে বিভিন্ন লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন। তবে পাসপোর্ট অফিসের নিরাপত্তাকর্মীরা লাইন থেকে সবাইকে সরিয়ে দেন।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। রবিবার পর্যন্ত মোট সংক্রমণের সংখ্যা ২৭। এই ভাইরাসের কারণে মৃতের সংখ্যা দুই জন।