সোমবার (১৬ মার্চ) দুপুরের পর হাইকোর্ট থেকে এ পরোয়ানা কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারে, পৌঁছায় বলে জানা গেছে। তবে এ বিষয়ে এখনো কারা কর্তৃপক্ষের আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রেজিস্ট্রার সাঈদ আহমেদ বলেন, ‘সোমবার বিকেলে লাল কাপড়ে মোড়ানো আজহারের মৃত্যু পরোয়ানাটি কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইন মন্ত্রণালয় ও ঢাকা জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কার্যালয়ে পাঠানো হয়।’
১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় হত্যা, লুণ্ঠন, ধর্ষণ, জ্বালাও-পোড়াওসহ নানা অপরাধে জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের সাবেক এ নেতার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। মামলায় ইতোমধ্যে যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনাল এসব অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে ফাঁসির দণ্ডাদেশ দেন। দণ্ডের পর থেকেই আজহারকে কাশিমপুর কারাগারে রাখা হয়েছে।