সূত্রাপুরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানান, ঘটনার আগের দিন রাতভর মদপান করে সকালে দূর সম্পর্কের ভাগিনাকে নিয়ে মোটরসাইকেল নিয়ে বের হয় অনু। অনেকটা হিরোইজম ভাব নিয়ে ছুটতে থাকে সাতসকালে। হঠাৎ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই ছাত্রী সামনে পড়লে চলন্ত অবস্থাতেই তার শ্লীলতাহানি ঘটায় তারা।
এই ঘটনায় চুপ করে না থেকে মেয়েটি প্রতিবাদ করায় ধন্যবাদ জানান তিনি। কারণ সে অজ্ঞাতনামা দুজনকে আসামি করে মামলা করেন।
কিভাবে আসামি গ্রেপ্তার তা জানিয়ে কাজী ওয়াজেদ বলেন, ঘটনার পর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ঘটনাটি পুলিশকে জানায়। কিন্তু ঘটনায় জড়িতদের কোনো কুলকিনারা পাওয়া যাচ্ছিলো না। পরে উধ্বর্তন কর্তকর্তারাও সবাই যুক্ত হন ঘটনা উদঘাটনে। কিন্তু কোনোভাবেই রহস্য উদঘাটন করা যাচ্ছিলো না। প্রায় ১০০টি সিসি ক্যামেরা ফুটেজ পর্যালোচনা করা হয়। প্রযুক্তিগত তদন্তে পরে রহস্য উদঘাটন হয়।
গ্রেপ্তার হওয়ার পর ঘটনার কথা স্বীকার করে আনু। বিশ্ববিদালয়ের শিক্ষার্থীও তাকে শনাক্ত করেছে বলে জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।