বুধবার (৪ মার্চ) বেলা ১২টার দিকে গণমাধ্যমে পাঠানো কামাল হোসেন স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে। এতে বলা হয়েছে, সাংগঠনিক স্থবিরতা দূর করতে গত বছরের ২৬ এপ্রিল গণফোরামের বিশেষ কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। ওই কাউন্সিলে কমিটি গঠনের দায়িত্ব দেওয়া হয় সভাপতিকে। নিয়ম অনুযায়ী সাবজেক্ট কমিটি গঠনের পরিবর্তে ৩-৪ জন কেন্দ্রীয় নেতা নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী কমিটি গঠন করে সভাপতির অনুমোদন করিয়ে নেয়। নবগঠিত কমিটি সাংগঠনিক অবস্থা গতিশীল করার পরিবর্তে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়।
ড. কামাল বলেন, কতিপয় দায়িত্বশীল নেতার দায়িত্বহীন আচার-আচরণে সাংগঠনিক শৃঙ্খলার অভাব দেখা দেয়। পত্রিকায় অনাকাঙ্ক্ষিত খবর প্রকাশিত হয়, যা সংগঠনের বৃহত্তর স্বার্থে মেনে নেওয়া যায় না। তাই কাউন্সিলের ক্ষমতাবলে গত বছরের ৫ মে গঠিত গণফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করছি। পরবর্তী কাউন্সিল না হওয়া পর্যন্ত সাংগঠনিক দায়িত্ব পালনের জন্য ২ সদস্যবিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে।
চলতি মাসের মধ্যে আহ্বায়ক কমিটির অন্য সদস্যদের নাম ঘোষণা করা হবে। তবে গণফোরামের জেলা, থানা ও ওয়ার্ড কমিটিগুলো আগের মতো বহাল থাকবে।