বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘২০০৯ সাল দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কলঙ্কিত ও ষড়যন্ত্রমূলক ঘটনা ঘটে। এই দিনের ঘটনাকে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি সরাসরি আক্রমণ বলে মনে করি। এই হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে আমাদের সার্বভৌমত্বের প্রতীক সেনাবাহিনীর মনোবল ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল। জাতীয় জীবনেও এর যথেষ্ট প্রভাব রয়েছে। আজকে আমরা দেখছি, আমাদের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হয়ে পড়েছে। গণতন্ত্রকে হরণ করা হয়েছে। দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে অন্যায়ভাবে অন্তরীণ রাখা হয়েছে। যারা আজকের এই দিনে শহীদ হয়েছেন, তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। কোনোরকম চক্রান্ত যেন আমাদের পরাজিত করতে না পারে।’
‘এই দৃষ্টিতে এই দিনটিকে আমরা মনে করি আমাদের জাতীয় জীবনেও প্রচণ্ড রকমের প্রভাব পড়েছে। আজ আমরা দেখছি আমাদের দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হয়ে পড়েছে। আমাদের মূল যে বিষয় গণতন্ত্র সেটিকে হরণ করা হয়েছে। স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রতীক দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে অন্যায়ভাবে অন্তরীণ করে রাখা হয়েছে।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা আজকের দিনে এই বীর শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। আল্লাহ-তায়ালার কাছে দোয়া করছি শহীদদের জন্য আল্লাহ যেন মাগফিরাত দান করেন। আমাদের দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে অক্ষুণ্ন রাখেন। কোনো চক্রান্ত যেন আমাদের পরাজিত করতে না পারে।
বিচার সঠিক হয়নি বলে বিএনপির পক্ষ থেকে দাবি করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা মনে করি, যে বিচার হয়েছে তা সঠিক হয়নি। সেনাবাহিনী থেকে যে তদন্ত করা হয়েছিল, তার রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়নি।’
Daily Deshjanata দেশ ও জনতার বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর

