এ সংক্রান্ত তামিল প্রতিবেদন দাখিলের জন্য এর আগে ৫ জানুয়ারি দিন ধার্য করেছিল আদালত।
গত ১৩ নভেম্বর ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে ২৫ জনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক ওয়াহিদুজ্জামান।
আবরার হত্যাকাণ্ডের পর তার বাবা বাদী হয়ে ১৯ জনকে আসামি করে থানায় মামলা করেন। এর মধ্যে ডিবি পুলিশ ১৬ জনকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়। আর বাকি তিনজনকে এখনও গ্রেপ্তার করা যায়নি। তারা সবাই আত্মগোপনে রয়েছেন।
এছাড়া মামলা তদন্ত করতে গিয়ে ডিবি পুলিশ হত্যায় জড়িত আরো ছয়জনের সম্পৃক্ততা পেয়েছে। এর মধ্যে একজন বাদে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মোট ২৫ আসামির মধ্যে ২১ জনকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে এবং চারজনকে পলাতক দেখিয়ে আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়।
গত বছরের ৬ অক্টোবর বুয়েটের শেরেবাংলা হলের একটি কক্ষে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের নির্যাতনে মারা যান বুয়েটের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ। তিনি শেরে বাংলা হলের ১০১১ নম্বর কক্ষে থাকতেন।
আলোচিত এই মামলায় এজাহারনামীয় আসামিরা হলেন- মেহেদী হাসান রাসেল, মো. অনিক সরকার, ইফতি মোশাররফ সকাল, মো. মেহেদী হাসান রবিন, মো. মেফতাহুল ইসলাম জিওন, মুনতাসির আলম জেমি, খন্দকার তাবাখখারুল ইসলাম তানভির, মো. মুজাহিদুর রহমান, মুহতাসিম ফুয়াদ, মো. মনিরুজ্জামান মনির, মো. আকাশ হোসেন, হোসেন মোহাম্মদ তোহা, মো. মাজেদুল ইসলাম, শামীম বিল্লাহ, মোয়াজ আবু হুরায়রা ও এ এস এম নাজমুস সাদাত।