এর আগে আলোচনা শুরুর জন্য ওয়াশিংটনকে একটি নতুন প্রস্তাব দেওয়া অনুরোধ জানিয়েছিল পিয়ংইয়ং। একইসঙ্গে দেশটি সতর্ক করে দিয়ে বলেছিল, যুক্তরাষ্ট্র প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হলে ‘এটি অজ্ঞাত’ নতুন পথে নিয়ে যেতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নিরস্ত্রীকরণের আলোচনা শুরুর সময়সীমা শেষ হয়ে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে বিদ্যমান উত্তেজনা এবং রাষ্ট্রীয় নীতি নির্ধারণে রোববার ক্ষমতাসীন ওয়ার্কার্স পার্টির শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন উন।
বৈঠকে উন দেশের ‘স্বার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা পুরোপুরি নিশ্চিতে পররাষ্ট্র সম্পর্ক, সমরাস্ত্র শিল্প ও সামরিক বাহিনীর বিষয়ে ইতিবাচক ও আক্রমণাত্মক’ পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দেন।
কেসিএনএ অবশ্য এ ব্যাপারে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেয় নি।
সিউলে ইউনিভার্সিটি অব নর্থ কোরিয়ান স্টাডিজের অধ্যাপক ইয়াং মুন জিন বলেন, ‘ইতিবাচক ও আক্রমণাত্মক পদক্ষেপ’ দিয়ে উত্তর কোরিয়া বোঝাতে চাইছে তারা যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে অত্যন্ত প্ররোচণামূলক পদক্ষেপ নিতে পারে।