দক্ষিণ কলকাতায় সৃজিতের নিজস্ব বাসভবনে দুজনের বিয়ের রেজিস্ট্রি সম্পন্ন হয় শুক্রবার সন্ধ্যায়। এ সময় দুজনের ঘনিষ্ঠ স্বজনরা উপস্থিত ছিলেন।
রেজিস্ট্রি সম্পন্ন হলে সৃজিত গণমাধ্যমের মুখোমুখি হন। এ সময় তাকে হাস্যোজ্জ্বল দেখা যায়।
পশ্চিমবঙ্গের এই নির্মাতা বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে আমার নাড়ির সম্পর্ক আগে থেকেই ছিল, এবার মিথিলাকে বিয়ের পর নারীর সঙ্গেও সম্পর্ক হয়ে গেল। কারণ আমার আদি বাড়ি বিক্রমপুর ও ময়মনসিংহ। খুব ভালো লাগছে।’
সৃজিত এ সময় বাংলাদেশের আতিথেয়তার প্রশংসা করে বলেন, ‘বাংলাদেশ যে আলাদা দেশ কখনো আমার মধ্যে প্রভাব ফেলেনি। সেখানে আমার অনেক বন্ধু আছে। আমাদের ভাষাও এক।’
প্রাণের বন্ধু যে আছেন সে কথার প্রমাণ তো পাওয়াই গেল! সৃজিত বলেন, ‘ভাষা থেকে শুরু করে খাবার বিশেষ করে শুঁটকি মাছ সবকিছুর সঙ্গেই ছোটবেলা থেকে আমি পরিচিত।’
এ সময় উপস্থিত সাংবাদিকরা হানিমুনের প্রসঙ্গ তুললে সৃজিত মুচকি হেসে বলেন, ‘সামনে দুজনেরই অনেক কাজ, আমার ফেলুদার কাজ শুরু হবে। ওর পিএইচডির রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।’
উল্লেখ্য, সুইজারল্যান্ডের জেনেভার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি করতে যাচ্ছেন মিথিলা। সব মিলিয়ে এই দম্পতি সেখানেই এ সপ্তাহে হানিমুন করবেন বলে জানা গেছে।
Daily Deshjanata দেশ ও জনতার বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর

