আগামী ১১ অক্টোবর, শুক্রবার দেশব্যাপী একযোগে মেডিক্যালে এমবিবিএস কোর্সের ভর্তি পরীক্ষা শুরু হতে যাচ্ছে। ১৯টি কেন্দ্রের ৩২টি ভ্যানুতে এবারের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এ বছর সরকারি চার হাজার ৬৮টি এবং বেসরকারি ৬ হাজার ৩৩৬টি আসনে মেডিক্যাল কলেজে ১০ হাজার ৪০৪টি আসনের বিপরীতে মোট ৭২ হাজা ৯২৮ জন ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে।
সোমবার (৭ অক্টোবর) স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। এ সময় স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. আসাদুল ইসলাম, স্বাস্থ্য অধিদফতের মহাপরিচালক ডা. অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ, বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) সভাপতি মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, বিএসএমএমইউ’র উপাচার্য ওভারসাইট কমিটির সভাপতি ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া, এমবিবিএস-এ ভর্তি পরীক্ষা কমিটির সদস্য সৈয়দ আবুল মাকসুদ ও সাংবাদিক নাইমুল ইসলাম খান উপস্থিত ছিলেন।
সভায় জানানো হয়, সকাল ১০টায় এ পরীক্ষা শুরু হবে। এ সময় ইনটারনেটের গতি সীমিত রাখতে তথ্য যোগাযোগ ও প্রযুক্তি বিভাগকে অনুরোধ করা হয়েছে। সড়কে নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং নির্বিঘ্ন চলাচলের জন্য সড়ক পরিবহন মহাসড়ক বিভাগ, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সভা করে সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে অধিদফতরের মহাপরিচালক ডা. অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘এ বছর ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র এক পাতায় আনা হয়েছে। আগে প্রশ্নপত্র ছিল পাঁচ পাতার। সরকারি ৩৬টি ও বেসরকারি ৭০টি মেডিক্যাল কলেজের শিক্ষার্থীরা ভর্তির সুযোগ পাবে। তবে বেসরকারি ৯টি কলেজের ভর্তির বিষয়ে উচ্চ আদালতের নির্দেশনা ফলো করা হবে।’
ডা. অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘বৃষ্টি ও ট্র্যাফিক জ্যামসহ নানাবিধ জটিলতা এড়াতে প্রত্যোক পরীক্ষার্থীকে সকাল ৯টার আগেই পরীক্ষা কেন্দ্রে সশরীরে হাজির হওয়ার জন্য ভর্তি পরীক্ষা কমিটি ও সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা অনুরোধ জানানো হয়েছে।’
ডা. অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ আরও বলেন, ‘ভর্তি পরীক্ষার সময় পরীক্ষার্থীরা ভর্তি পরীক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী, পরিদশর্নকারী টিম ও ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা কেন্দ্র মোবাইল ফোন, ইলেকট্রনিক ডিভাইস, ক্যালকুলেটর, ঘড়ি, হেড ফোন ও ব্লুটুথসহ অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইস পরীক্ষা কেন্দ্রে আনা, বহন করা এবং ব্যবহার করা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।’
সাংবাদিকদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে ডা. অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘ এবার ৭২ হাজা ৯২৮ জন ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের জন্য প্রশ্নপত্র একই রাখা হলেও প্রশ্নের সিরিয়াল নাম্বার একজনের সঙ্গে আরেকজনের মিল থাকছে না।’
সাংবাদিক নাইমুল ইসলাম খান বলেন, ‘এমবিবএস পরীক্ষা সুষ্ঠু, অবাধ, গ্রহণযোগ্য ও নির্বিঘ্ন করতে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন জিনিস উদ্ভাবন করা হচ্ছে। এ বিষয় নিয়ে প্রতিনিয়ত চিন্তা করা হচ্ছে। আশা করা হচ্ছে, অতীতের কয়েক বছরের মতো এবারও দেশের মেধাবী শিক্ষার্থীরা ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে এমবিবিএস কোর্সে ভর্তি হতে পারবে।’
সোমবার (৭ অক্টোবর) স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। এ সময় স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. আসাদুল ইসলাম, স্বাস্থ্য অধিদফতের মহাপরিচালক ডা. অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ, বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) সভাপতি মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, বিএসএমএমইউ’র উপাচার্য ওভারসাইট কমিটির সভাপতি ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া, এমবিবিএস-এ ভর্তি পরীক্ষা কমিটির সদস্য সৈয়দ আবুল মাকসুদ ও সাংবাদিক নাইমুল ইসলাম খান উপস্থিত ছিলেন।
সভায় জানানো হয়, সকাল ১০টায় এ পরীক্ষা শুরু হবে। এ সময় ইনটারনেটের গতি সীমিত রাখতে তথ্য যোগাযোগ ও প্রযুক্তি বিভাগকে অনুরোধ করা হয়েছে। সড়কে নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং নির্বিঘ্ন চলাচলের জন্য সড়ক পরিবহন মহাসড়ক বিভাগ, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সভা করে সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে অধিদফতরের মহাপরিচালক ডা. অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘এ বছর ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র এক পাতায় আনা হয়েছে। আগে প্রশ্নপত্র ছিল পাঁচ পাতার। সরকারি ৩৬টি ও বেসরকারি ৭০টি মেডিক্যাল কলেজের শিক্ষার্থীরা ভর্তির সুযোগ পাবে। তবে বেসরকারি ৯টি কলেজের ভর্তির বিষয়ে উচ্চ আদালতের নির্দেশনা ফলো করা হবে।’
ডা. অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘বৃষ্টি ও ট্র্যাফিক জ্যামসহ নানাবিধ জটিলতা এড়াতে প্রত্যোক পরীক্ষার্থীকে সকাল ৯টার আগেই পরীক্ষা কেন্দ্রে সশরীরে হাজির হওয়ার জন্য ভর্তি পরীক্ষা কমিটি ও সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা অনুরোধ জানানো হয়েছে।’
ডা. অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ আরও বলেন, ‘ভর্তি পরীক্ষার সময় পরীক্ষার্থীরা ভর্তি পরীক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী, পরিদশর্নকারী টিম ও ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা কেন্দ্র মোবাইল ফোন, ইলেকট্রনিক ডিভাইস, ক্যালকুলেটর, ঘড়ি, হেড ফোন ও ব্লুটুথসহ অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইস পরীক্ষা কেন্দ্রে আনা, বহন করা এবং ব্যবহার করা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।’
সাংবাদিকদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে ডা. অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘ এবার ৭২ হাজা ৯২৮ জন ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের জন্য প্রশ্নপত্র একই রাখা হলেও প্রশ্নের সিরিয়াল নাম্বার একজনের সঙ্গে আরেকজনের মিল থাকছে না।’
সাংবাদিক নাইমুল ইসলাম খান বলেন, ‘এমবিবএস পরীক্ষা সুষ্ঠু, অবাধ, গ্রহণযোগ্য ও নির্বিঘ্ন করতে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন জিনিস উদ্ভাবন করা হচ্ছে। এ বিষয় নিয়ে প্রতিনিয়ত চিন্তা করা হচ্ছে। আশা করা হচ্ছে, অতীতের কয়েক বছরের মতো এবারও দেশের মেধাবী শিক্ষার্থীরা ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে এমবিবিএস কোর্সে ভর্তি হতে পারবে।’