ক্যাসিনো চালানোর ক্ষেত্রে সহযোগিতাকারী প্রশাসনের ব্যক্তিদের চিহ্নিত করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে এক স্মরণ সভায় তিনি এই আহ্বান জানান। বিএনপির স্থায়ী কমিটির প্রয়াত সদস্য আ স ম হান্নান শাহ’র তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে এই স্মরণ সভার আয়োজন করা হয়।
খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘যুবলীগের সভাপতি বলেছেন, ৬০টি থানায় ক্যাসিনো ও জুয়া চলেছে। তাহলে পুলিশ ও র্যাব কী করেছে? তারা কি আঙুল চুষেছে। আমরা যুবলীগের নেতার ভাষায় বলতে চাই, প্রশাসনের সহযোগিতা ছাড়া এ ধরনের নৈতিক কাজ চলতে পারে না। প্রশাসনের যেসব ব্যক্তি সহযোগিতা করছেন, তাদের চিহ্নিত করুন।’
সরকারকে উদ্দেশ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘শুধু নিচ থেকে শুদ্ধি অভিযান করে লাভ হবে না। ওপর থেকে শুরু করুন, তবেই শুদ্ধি হবে।’
সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আজকে আওয়ামী লীগের টোকাইদের পকেটে কত টাকা। চোরেরা এখন ধরা পড়েছে। একেক দিন একেকজনের নাম বেরিয়ে আসছে। তবে পুলিশ ও র্যাব তাদের না ধরলেও জনগণ তাদের ধরবে। সে সময় আর বেশি দূরে নয়, যেদিন জনগণই তাদের বিচার করবে।’
দলের স্থায়ী কমিটির অপর সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘খালেদা জিয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত আদালত নির্ভর হতে পারে না। এর সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ। জনগণ বলবে তিনি ভালো না মন্দ। তিনি দোষী না নির্দোষ।’
হান্নান শাহ’র প্রতি স্মৃতিচারণ করে স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘হান্নান শাহ সাহসী এবং দলের প্রতি অনুগত ছিলেন। বিনা অপরাধে খালেদা জিয়াকে কারাগারে আটকে রাখা হয়েছে। আজ হান্নান শাহ বেঁচে থাকলে এর প্রতিবাদ করতেন এবং আন্দোলন-সংগ্রাম সফল করতেন।’
আয়োজক সংগঠনের আহ্বায়ক ও বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলনের সভাপতিত্বে সভায় দলটির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন প্রমুখ বক্তব্য দেন।
খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘যুবলীগের সভাপতি বলেছেন, ৬০টি থানায় ক্যাসিনো ও জুয়া চলেছে। তাহলে পুলিশ ও র্যাব কী করেছে? তারা কি আঙুল চুষেছে। আমরা যুবলীগের নেতার ভাষায় বলতে চাই, প্রশাসনের সহযোগিতা ছাড়া এ ধরনের নৈতিক কাজ চলতে পারে না। প্রশাসনের যেসব ব্যক্তি সহযোগিতা করছেন, তাদের চিহ্নিত করুন।’
সরকারকে উদ্দেশ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘শুধু নিচ থেকে শুদ্ধি অভিযান করে লাভ হবে না। ওপর থেকে শুরু করুন, তবেই শুদ্ধি হবে।’
সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আজকে আওয়ামী লীগের টোকাইদের পকেটে কত টাকা। চোরেরা এখন ধরা পড়েছে। একেক দিন একেকজনের নাম বেরিয়ে আসছে। তবে পুলিশ ও র্যাব তাদের না ধরলেও জনগণ তাদের ধরবে। সে সময় আর বেশি দূরে নয়, যেদিন জনগণই তাদের বিচার করবে।’
দলের স্থায়ী কমিটির অপর সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘খালেদা জিয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত আদালত নির্ভর হতে পারে না। এর সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ। জনগণ বলবে তিনি ভালো না মন্দ। তিনি দোষী না নির্দোষ।’
হান্নান শাহ’র প্রতি স্মৃতিচারণ করে স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘হান্নান শাহ সাহসী এবং দলের প্রতি অনুগত ছিলেন। বিনা অপরাধে খালেদা জিয়াকে কারাগারে আটকে রাখা হয়েছে। আজ হান্নান শাহ বেঁচে থাকলে এর প্রতিবাদ করতেন এবং আন্দোলন-সংগ্রাম সফল করতেন।’
আয়োজক সংগঠনের আহ্বায়ক ও বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলনের সভাপতিত্বে সভায় দলটির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন প্রমুখ বক্তব্য দেন।