আরিফ উপজেলার উয়ার্শী ইউনিয়নের খৈলসিন্দুর গ্রামের মো. আলম খন্দকারের ছেলে। তিনি মির্জাপুর সরকারি কলেজের স্নাতক শ্রেণির ছাত্র বলে জানা গেছে।
জানা যায়, গত রবিবার জ্বর অনুভব করলে আরিফকে দ্রুত মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতালে ভর্তি নেওয়া হয়। সেখানে রক্ত পরীক্ষায় ডেঙ্গু রোগ শনাক্ত হয়। ভর্তির তিন দিন পর বুধবার রাত ১০টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
কুমুদিনী হাসপাতপালের পরিচালক ডা. প্রদীপ কুমার রায় জানান, আরিফের রক্তে প্লাটিলেটের রেট কমে যাওয়ায় রক্তের প্রয়োজন পড়ে। কিন্তু রক্তের ব্যবস্থা করার পূর্বেই তার মৃত্যু হয়।
এখনো কুমুদিনী হাসপাতালে ১৩ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। এ পর্যন্ত কুমুদিনী হাসপাতালে শতাধিক ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে বলে হাসপাতালের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার অনিমেশ ভৌমিক লিটন জানিয়েছেন।
এদিকে এসএস ১ কিট সংকটের কারণে পাঁচদিন ডেঙ্গু শনাক্ত বন্ধ থাকার পর বুধবার রাত থেকে পুনরায় কুমুদিনী হাসপাতালে ডেঙ্গু শনাক্তকরণ পরীক্ষা শুরু হয়েছে বলে জানা গেছে।