এদিন আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে নথি পর্যালোচনার আদেশ পরে দেবেন বলে জানান। বাদীপক্ষের আইনজীবী ছিলেন তানভীর আহমেদ সজীব। বাদী মামলাটি আমলে দিয়ে আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন করেন।
এজাহারে বলা হয়েছে, ২৫ জুলাই বাদী জ্বর নিয়ে ইবনে সিনা হাসপাতালের ধানমন্ডি শাখায় যান। আউটডোরে পরামর্শ করলে তারা এনএস-ওয়ান, এজি এবং সিবিসি পরীক্ষা করানোর পরামর্শ দেন। এরপরে তিনি পরীক্ষা করেন। ২৬ জুলাই রিপোর্টে দেখেন রক্তে প্ল্যাটিলেট লেভেল ৭ লাখ ৮৪ হাজার সিএমএম। রিপোর্ট দেখে বাদী আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। ওই দিনই তিনি বাংলাদেশ মেডিক্যাল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালে একই পরীক্ষা করান। সেখানে রক্তের প্ল্যাটিলেট লেভেল আসে ২ লাখ সিএমএম।
একজন সুস্থ মানুষের রক্তের প্ল্যাটিলেট লেভেল দেড় লাখ থেকে সাড়ে ৪ চার লাখ থাকে। কিন্তু ইবনে সিনার ডায়াগনস্টিক সেন্টার রক্তের প্ল্যাটিলেট লেভেল আসে ৭ লাখ ৮৪ হাজার সিএমএম। যা কোনও সুস্থ বা অসুস্থ মানুষের ক্ষেত্রেই হতে পারে না। দেশে ডেঙ্গু জ্বরের পরিস্থিতি নাজুক। এসময় সাধারণ জনগণের অসুস্থতাকে পুঁজি করে অবৈধভাবে লাভবান হওয়ার জন্য বিবাদীরা প্রতারণামূলকভাবে ভুয়া রিপোর্ট দিয়ে অপরাধ করেছে।