টুকু বলেন, ‘সারাদেশে ভয়াবহ বন্যা শুরু হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য আমরা প্রতিটি বিভাগে ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনার জন্য একটি করে কমিটি করেছি। সেই কমিটিগুলোর নেতৃত্ব দেবেন দলের সিনিয়ন নেতারা। তাদের সঙ্গে সমন্বয়কারী হিসেবে থাকবেন সাংগঠনিক সম্পাদকরা। এছাড়া প্রতিটি জেলায়ও একটি করে ত্রাণ কমিটি থাকবে। আগামীকাল (মঙ্গলবার) থেকে রিলিফ কমিটি কাজ শুরু করবে। এই টিমের সঙ্গে একটা করে মেডিক্যাল টিম থাকবে, আমরা ভ্রাম্যমাণ মেডিক্যাল ক্যাম্প করবো।’
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘রংপুর বিভাগে ত্রাণ কমিটি আগামী ২৭ জুলাই লারমনিহাট ও কুড়িগ্রাম এবং ২৮ জুলাই গাইবান্ধায় ত্রাণ কার্যক্রম শুরু করবে।’ তিনি জানান, দলের ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক এজেডএম জাহিদ হোসেন ময়মনসিংহে, দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য মিজানুর রহমান মিনু রাজশাহী ও খন্দকার মোক্তাদির সিলেটে, দলের যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল রংপুরে এবং খায়রুর কবির খোকনকে ফরিদপুর বিভাগের আহ্বায়ক করে বিভাগীয় ত্রাণ কমিটি গঠন করা হয়েছে।’
কেন্দ্রীয় ত্রাণ কমিটির বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, দলের ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ বুলু, মোহাম্মদ শাহজাহান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মনিরুল হক চৌধুরী, জয়নুল আবদিন ফারুক, যুগ্ম মহাসচিব মজিবুর রহমান সারোয়ার, হারুনুর রশীদ, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, আসাদুল হাবিব দুলু, সাখাওয়াত হাসান জীবন, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, বিলকিস জাহান শিরিন, শামা ওবায়েদ প্রমুখ।