দেশজনতা অনলাইন : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলনকারী চিকিৎসকদের ওপর পুলিশ বেধড়ক লাঠিচার্জ করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে বেশ কয়েকজন চিকিৎসক আহত হয়েছেন। তবে পুলিশ লাঠিচার্জের কথা অস্বীকার করেছে। বিএসএমএমইউয়ে নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগে বেলা ১১টার দিকে আন্দোলনে নামেন চিকিৎসকরা। সোমবার অনুষ্ঠিতব্য মৌখিক পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে ক্যাম্পাসে জড়ো হয়ে মিছিল বের করেন। এক পর্যায়ে আন্দোলনকারীরা উপাচার্য কনক কান্তি বড়ুয়ার কার্যালয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ তাদের ওপর লাঠিচার্জ করে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে রেজিস্ট্রারের কক্ষের সামনে থেকে পেট্রলবোমা উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনাকে বিক্ষোভকারী চিকিৎসকদের নাশকতা বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন উপাচার্য কনক কান্তি বড়ুয়া। সোমবার অনুষ্ঠিতব্য চিকিৎসক নিয়োগের মৌখিক পরীক্ষা বানচালের অপচেষ্টা হতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি।
আন্দোলনকারী চিকিৎসকদের অভিযোগ, তারা ভিসির সঙ্গে কথা বলতে চেয়েছিলেন। কিন্তু ভিসি পুলিশ ও আনসার ব্যবহার করে তাদের ওপর লাঠিচার্জ করিয়েছেন বলে অভিযোগ তাদের।
তবে লাঠিচার্জের কথা অস্বীকার করেন শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসান। তিনি বলেন, বিএসএমএমইউয়ে কিছু ছাত্র এসে পরীক্ষা বাতিলের দাবি জানিয়ে স্লোগান দিচ্ছিল, ব্যাস। আর কিছু হয়নি। এ ব্যাপারে বিএসএমএমইউ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলারও পরামর্শ দেন তিনি।
গত ২০ মার্চ বিএসএমএমইউতে ২০০ ডাক্তার নিয়োগ পরীক্ষা হয়। ১৮০ জন মেডিকেল অফিসার ও ২০ জন ডেন্টাল চিকিৎসক পদে ২০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষায় আট হাজার ৫৫৭ জন চিকিৎসক অংশগ্রহণ করেন।
লিখিত পরীক্ষায় এক পদের জন্য চারজন পাস করেন। এ হিসাবে ৭১৯ জন মেডিকেল অফিসার ও ডেন্টালের ৮১ জন মিলে মোট ৮২০ জন লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। চূড়ান্ত নিয়োগের লক্ষ্যে তাদের ৫০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা নেয়া হবে।
তবে ফলাফল ঘোষণার পরপরই বিক্ষোভে ফেটে পড়েন ‘সুযোগবঞ্চিত’ চিকিৎসকরা। তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের বিভিন্ন দেয়ালে ‘ছেলের জন্য সাজানো নিয়োগ, লজ্জা, ভিসি লজ্জা, ভিসির পদত্যাগ চাই!, অর্থের বিনিময়ে এই নিয়োগ মানি না, মানবো না, প্রশ্নফাঁসের এ নিয়োগ কাদের জন্য, আমাদের সংগ্রাম চলছে, চলবে’- ইত্যাদি স্লোগান লেখা পোস্টার সেঁটে দেন। তবে বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের দাবি সঠিক নিয়ম মেনে পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়েছে। কোনো অনিয়ম হয়নি।ফলাফল প্রকাশের পর ভিসি গণমাধ্যমকর্মীদের বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী সম্পূর্ণ মেধার ভিত্তিতে ফলাফল প্রকাশিত হচ্ছে। মেধাবীরাই চিকিৎসক হিসেবে নিয়োগ পাবেন। এ ক্ষেত্রে কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার করা হবে না।’
আন্দোলনকারী চিকিৎসকদের অভিযোগ, তারা ভিসির সঙ্গে কথা বলতে চেয়েছিলেন। কিন্তু ভিসি পুলিশ ও আনসার ব্যবহার করে তাদের ওপর লাঠিচার্জ করিয়েছেন বলে অভিযোগ তাদের।
তবে লাঠিচার্জের কথা অস্বীকার করেন শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসান। তিনি বলেন, বিএসএমএমইউয়ে কিছু ছাত্র এসে পরীক্ষা বাতিলের দাবি জানিয়ে স্লোগান দিচ্ছিল, ব্যাস। আর কিছু হয়নি। এ ব্যাপারে বিএসএমএমইউ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলারও পরামর্শ দেন তিনি।
গত ২০ মার্চ বিএসএমএমইউতে ২০০ ডাক্তার নিয়োগ পরীক্ষা হয়। ১৮০ জন মেডিকেল অফিসার ও ২০ জন ডেন্টাল চিকিৎসক পদে ২০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষায় আট হাজার ৫৫৭ জন চিকিৎসক অংশগ্রহণ করেন।
লিখিত পরীক্ষায় এক পদের জন্য চারজন পাস করেন। এ হিসাবে ৭১৯ জন মেডিকেল অফিসার ও ডেন্টালের ৮১ জন মিলে মোট ৮২০ জন লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। চূড়ান্ত নিয়োগের লক্ষ্যে তাদের ৫০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা নেয়া হবে।
তবে ফলাফল ঘোষণার পরপরই বিক্ষোভে ফেটে পড়েন ‘সুযোগবঞ্চিত’ চিকিৎসকরা। তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের বিভিন্ন দেয়ালে ‘ছেলের জন্য সাজানো নিয়োগ, লজ্জা, ভিসি লজ্জা, ভিসির পদত্যাগ চাই!, অর্থের বিনিময়ে এই নিয়োগ মানি না, মানবো না, প্রশ্নফাঁসের এ নিয়োগ কাদের জন্য, আমাদের সংগ্রাম চলছে, চলবে’- ইত্যাদি স্লোগান লেখা পোস্টার সেঁটে দেন। তবে বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের দাবি সঠিক নিয়ম মেনে পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়েছে। কোনো অনিয়ম হয়নি।ফলাফল প্রকাশের পর ভিসি গণমাধ্যমকর্মীদের বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী সম্পূর্ণ মেধার ভিত্তিতে ফলাফল প্রকাশিত হচ্ছে। মেধাবীরাই চিকিৎসক হিসেবে নিয়োগ পাবেন। এ ক্ষেত্রে কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার করা হবে না।’