আন্তর্জাতিক ডেস্ক : টানা দ্বিতীয় বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হিসাবে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টায় শপথ নেবেন নরেন্দ্র মোদি। রাষ্ট্রপতি ভবনের ইতিহাসে সব চেয়ে বড় অনুষ্ঠান হতে চলেছে এটি।
আট হাজারেরও বেশি অতিথি আমন্ত্রিত মোদির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে। আমন্ত্রিত হয়েছেন বাংলাদেশ, মায়ানমার, শ্রীলঙ্কা, তাইল্যান্ড, নেপাল, ভুটান— বিমসটেকের সব দেশের প্রতিনিধিরা। সকালেই ভুটানের প্রধানমন্ত্রী লোটে শেরিং এবং মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী দিল্লি বিমানবন্দরে এসে পৌঁছেছেন। তাদের স্বাগত জানাতে আগে থেকেই উপস্থিত ছিলেন বিদেশ সচিব বিজয় গোখলে। ভারতের সমস্ত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী, প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি, বিদেশি রাষ্ট্রনেতা, হবু মন্ত্রী ও তাদের পরিবারের ১০ জন করে সদস্য, সমস্ত নতুন সাংসদও আমন্ত্রিত এই অনুষ্ঠানে। অতিথির তালিকায় আরএসএস নেতা, শিক্ষাবিদ, চিত্রতারকা, শিক্ষা ও ক্রীড়া জগতের বিভিন্ন ব্যক্তিত্বও রয়েছেন।
শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে প্রথমে যোগদানের কথা জানালেও পরে বেঁকে বসেছেন পশ্চিমবঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
ভোরে দিল্লির রাজঘাটে মহাত্মা গান্ধী মেমোরিয়াল পরিদর্শনের মাধ্যমে শপথের দিনটি শুরু করছেন মোদি। সকাল ৭টায় তিনি চলে যান রাজঘাটে। মহাত্মা গান্ধীর সমাধিতে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন তিনি। তারপর তিনি যান প্রয়াত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ির সমাধিতে। সেখান থেকে তিনি যান ইন্ডিয়া গেটের কাছে ন্যাশনাল ওয়ার মেমোরিয়ালে। এ সময় অমিত শাহ, রবিশঙ্কর প্রসাদ, মেনকা গান্ধী, স্মৃতি ইরানি, জেপি নাড্ডার মতো বিজেপির উচ্চপর্যায়ের নেতা-মন্ত্রীরাও তার সঙ্গে ছিলেন।