নিজস্ব প্রতিবেদক
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেলের মুক্তির দাবিতে রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক দল।
আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়ে কাকরাইল মোড় ঘুরে দলীয় কার্যালয়ের সামনে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিলে আরো অংশ নেন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি সফিউল বারী বাবু, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদের ভূইয়া জুয়েল, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ওয়াহিদ বিন ইমতিয়াজ বকুল, সহ-সভাপতি গোলাম সারোয়ার, সাংগঠনিক সম্পাদক মো: ইয়াসিন আলী, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাদরেজ জামান, দক্ষিণের সভাপতি এস এম জিলানী, উত্তরের সভাপতি ফখরুল ইসলাম রবিন, সাধারণ সম্পাদক গাজী রেজওয়ান হোসেন রিয়াজ, দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, সিনিয়র সহ-সভাপতি রফিক হাওলাদার, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ওয়াহিদ বিন ইমতিয়াজ বকুল, সহ-সাধারণ সম্পাদক ফরিদ উদ্দিন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদির ঝিলন, কেন্দ্রীয় সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এ কে এম আবুল কালাম আজাদ, সাবেক যুগ্ম আহবায়ক শফিউদ্দিন সেন্টু, সহ-সম্পাদক অ্যাডভোকেট মহিউদ্দিন লোবান, ফরহাদ উদ্দিন প্রমুখ।
বিক্ষোভ মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, বেগম জিয়া মুক্ত থাকলে বর্তমান সরকার ২৯ ডিসেম্বর রাতে ভোট ডাকাতি করতে পারতো না। তাই সরকার আদালতের উপর বন্দুক রেখে দেশনেত্রীকে অন্যায়ভাবে সাজা দিয়েছেন।
তিনি বলেন, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী চোখের চিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন আর ১৬ কোটি মানুষের প্রাণ বেগম জিয়ার কিছু দিন আগে দু-চোখে অস্ত্রোপচার করা হলেও তাকে এমন একটি কক্ষে রাখা হয়েছে যেখানে তেলাপোকা ও ইঁদুর হাঁটাহাঁটি করে, সিমেন্ট-বালির ময়লা খসে খসে পড়ে। এসময় তিনি বেগম খালেদা জিয়ার অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানান।