এতে বলা হয়, ডাকসু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহশিক্ষা কার্যক্রম (বিতর্ক, নাটক, গান, নৃত্য, বক্তৃতা, আবৃত্তি ইত্যাদি) তত্ত্বাবধানের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় সকল অংশীজনের সহায়তা কামনা করে। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পরিম-লে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় বা প্রতিষ্ঠানে প্রতিযোগিতামূলক সহশিক্ষা কার্যক্রমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি প্রেরণে ডাকসু এ বিষয়ে একক এখতিয়ার রাখে।
এ বিষয়ে ডাকসু সংশ্ষ্টি সম্পাদকগণ অতি দ্রুত একটি নীতিমালা প্রণয়ন করবেন উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এর আগ পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি হয়ে যে কোনো সহশিক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণের পূর্বে ডাকসুর সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে সিদ্ধান্ত নেওয়ার অনুরোধ করা হলো।
আর এই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর গঠনতন্ত্রে এমন কোনো নিয়ম নেই জানিয়ে ডাকসুর ভিপি নূর বলেন, ‘এই বিজ্ঞপ্তির ব্যাপারে কোনো আলোচনাও ডাকসুতে হয়নি। টিএসসির সামাজিক-সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার জন্য এটা তাদের একান্তই ব্যক্তিগত উদ্যোগ।’
ফিপি বলেন, ‘ডাকসু বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক অঙ্গনে সহযোগিতা করবে। কিন্তু এখানে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির কিছু নেই। ডাকসুর অনুমতি নিয়ে যেতে হবে, এমন কিছু নেই। এটি আসলে তাদের স্বেচ্ছাচারিতা ছাড়া কিছু নয়।’
ভিপির অভিযোগের বিষয়ে জানতে জিএস গোলাম রব্বানীর সঙ্গে একাধিকবার মোবাইলে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।