গেল অর্ধযুগ ধরে ব্র্যান্ডিং ও মার্কেটিংয়ের জন্য ধোনিকে ব্যবহার করেছে আম্রপালি। ২০০৯ সালে তার সঙ্গে চুক্তি করে কোম্পানিটি। ২০১৬ সালে এর বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ এনে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার শুরু করেন গ্রাহকরা।
বিষয়টি নজরে পড়লে চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসেন ক্যাপ্টেন কুল। তার স্ত্রী সাক্ষীও এ গ্রুপটির সমাজসেবামূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সবমিলিয়ে তাদের কাছ এখনও ৪০ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে ধোনি পরিবারের।
খোদ ধোনির দাবি, আম্রপালির কাছে তিনি ৩৮ কোটি ৯৫ লাখ টাকারও বেশি পাবেন। এর মধ্যে ২২ কোটি ৫৩ লাখ টাকা মূলধন এবং ১৮ শতাংশ হারে সাধারণ সুদ ১৬ কোটি ৪২ কোটি টাকা। প্রমাণ করতে কোম্পানির সঙ্গে সব চুক্তির কাগজপত্র সর্বোচ্চ আদালতে জমা দিয়েছেন মাহি।
গেল মাসে শীর্ষ আদালত আম্রপালি গ্রুপের চেয়ারম্যান কাম ম্যানেজিং ডিরেক্টর (সিএমডি) অনিল শর্মা এবং অন্য দুই পরিচালককে গ্রেফতারে দিল্লি পুলিশকে অনুমতি দেন। দক্ষিণ দিল্লিতে অনিলের বাংলোসহ সব সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করারও নির্দেশ দেন আদালত।