ঘূর্ণিঝড় তিতলি মোকাবিলার প্রস্তুতির অংশ হিসেবে উপকূলীয় ১৯ জেলার সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর ছুটি বাতিল করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া এ কথা বলেন।
ঘূর্ণিঝড় ‘তিতলি’মোকাবিলায় পর্যাপ্ত প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে জানিয়ে ত্রাণ মন্ত্রী বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড়টি সকালে ভারতে আঘাত হেনেছে। তিতলির মোকাবেলায় আমরা ব্যাপক প্রস্তিুতি নিয়েছি। উপকূলীয় ১৯ জেলার সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় আমাদের সংশ্লিষ্ট স্থানীয় প্রশাসনকে সতর্ক অবস্থায় রাখা হয়েছে। পর্যাপ্ত ত্রাণ মজুত রয়েছে। এছাড়া সিপিপির ৫৬ হাজার স্বেচ্ছাসেবকসহ, ফায়ার সার্ভিস, আনসার-ভিডিপি, স্কাউট প্রস্তুত রয়েছে।
তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড়টি বাংলাদেশে আঘাত হানলে এর মোকাবেলায় প্রত্যেকটি উপজেলায় এবং জেলায় কন্ট্রোল রুম খোলা এবং তাদেরকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের কন্ট্রেলরুম এনডিআরসিসি এর সাথে সার্বক্ষনিক যোগাযোগ রাখার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. শাহ্ কামাল, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আলী আহমদ খান, সশস্ত্রবাহিনী বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এজাজুল বার, আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক শামসুদ্দিন আহমেদ, সিপিপির পরিচালক আহমাদুল হক এ সময় উপস্থিত ছিলেন। বাসস