শরীয়তপুর প্রতিনিধি:
শরীয়তপুরে অব্যাহত রয়েছে পদ্মার ভাঙন। এরইমধ্যে নড়িয়া উপজেলার আরও দুটি গ্রামে ভাঙন দেখা দিয়েছে। শনিবার সকাল থেকে অন্যত্র সরে গেছে দুই গ্রামের অন্তত ৩৫ পরিবার।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, ২৪ ঘণ্টায় পদ্মার পানিবৃদ্ধি পেয়েছে ৮ সেন্টিমিটার। কয়েকদিনে পানি বাড়ার ফলে তলিয়ে গেছে পদ্মার ছোটবড় বেশ কয়েকটি চর।
স্থানীয়দের শঙ্কা, পানি কমতে শুরু করলে আবারও তীব্র হতে পারে ভাঙন।
শুক্রবার বিকাল থেকে দাসপাড়া উত্তর কেদারপুর ও কারিগরপাড়া গ্রামে ভাঙন শুরু হয়। অনেকে আতঙ্কে গ্রাম ছেড়ে চলে যাচ্ছেন।
এর আগে ১০ সেপ্টেম্বর সোমবার পদ্মা নদীর ভয়াবহ ভাঙনে নড়িয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নতুন ভবন নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।
ওই দিন রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করে নড়িয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা সানজিদা ইয়াসমিন বলেন, পদ্মা নদীর ভাঙনে আমাদের উপজেলায় নতুন নতুন এলাকা ও স্থাপনা বিলীন করে নিয়েছে।
সোমবার সন্ধ্যায় নড়িয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিও বিলীন হয়ে গেছে। এ এলাকায় স্বাস্থ্যসেবার সমস্যা হবে। এটা সমাধানের জন্য আমরা শিগগিরই বিকল্প ব্যবস্থা নেব।