নিজস্ব প্রতিবেদক:
তিনি বলেন, বুধবার (২ মে) রাত ৮টা থেকে বৃহস্পতিবার ভোর ৫টা পর্যন্ত নগরজুড়ে পুলিশ ও ডিবির সদস্যরা ধানের শীষের নির্বাচনী প্রচারণায় জড়িত বিভিন্ন পর্যায়ের ১৯ নেতাকর্মী গ্রেফতার করেছে। এছাড়া অসংখ্য নেতাকর্মীর বাড়িতে তল্লাশির নামে আতংক সৃষ্টি করা হয়েছে। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা হয়েছে। নির্বাচনের কাজে যুক্ত থাকলে পরিণতি হবে ভয়াবহ বলেও ডিবি হুমকি দিয়েছে। এ পরিস্থিতিতে বিএনপির নির্বাচনী প্রচারণামূলক সব কার্যক্রম বৃহস্পতিবার সকাল থেকে স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, গ্রেফতারকৃতদের না ছাড়া পর্যন্ত বিএনপির নির্বাচনী কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে মহানগর বিএনপির প্রচার সম্পাদক ও সোনাডাঙ্গা থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আসুদুজ্জামান মুরাদ, মহানগর যুবদলের সভাপতি মাহবুব হাসান পিয়ারু, জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা তুহিনের নাম উল্লেখ করে সংবাদ সম্মেলনে মঞ্জু বলেন, বিএনপিকে নির্বাচনী মাঠ থেকে সরাতে ও বিএনপির নির্বাচনকে বাধাগ্রস্থ করার জন্য পুলিশের এ সাঁড়াশি অভিযান।
এ নির্বাচন নিয়ে সরকার ষড়যন্ত্র করছে। নির্বাচনে বিএনপির বিজয়কে বাধাগ্রস্থ করতে সরকার সব ধরনের চেষ্টা চালাবে বলে আমরা ইঙ্গিত পেয়েছি। গত কয়েকদিন ধরে আমরা খবর পাচ্ছিলাম ৪ তারিখের পর বিএনপিকে মাঠ নামতে দেওয়া হবে না। এ গ্রেফতার সেই ষড়যন্ত্রের অংশ, অভিযোগ মেয়র প্রার্থী মঞ্জুর।
মঞ্জু বলেন, খুলনায় এ নির্বাচনকে নিয়ে যখন মানুষের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা এবং প্রায় সাড়ে নয় বছর পর একটি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মানুষের আগ্রহ, ঠিক তখন এ ধরনের অভিযান সরকারে দূরভিসন্ধি। এ অভিযানের আগে সরকারি দলের একাধিক জায়গায় সরকারি দল
দৈনিকদেশজনতা/ আই সি