লাইফ স্টাইল ডেস্ক:
ফুসফুসের কর্মক্ষমতা বাড়ায়
প্রতিবার ঠাণ্ডা পানি মাথায় ঢালার সময় ফুসফুস সংকুচিত হয়। এমনটা বারে বারে হওয়ার কারণে ফুসফুসে অক্সিজেনের সরবরাহ বেড়ে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ফুসফুসের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ায়
শুনে অবাক লাগতে পারে যে নিয়মিত গোসল করলে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ে। সেই সঙ্গে বাড়ে স্মৃতিশক্তি, ঘটে বুদ্ধির বিকাশ। বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, গোসল করার সময় মস্তিষ্কের ভেতরে ইনফ্লেমেশন রেট কমতে শুরু করে। সেই সঙ্গে নার্ভাস সিস্টেমেরও কর্মক্ষমতা বাড়ে।
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখে
গবেষণা বলছে, ডায়াবেটিক রোগীরা যদি টানা তিন সপ্তাহ, দৈনিক ২০-৩০ মিনিট হালকা গরম পানিতে গোসল করেন, তাহলে রক্তে শর্করার মাত্রা প্রায় ১৩ শতাংশ কমে যায়। ফলে ডায়াবেটিস রোগ নিয়ন্ত্রণে আনা সহজ হয়।
হৃৎপিন্ডের কর্মক্ষমতা বাড়ায়
হালকা গরম পানিতে গোসল করলে সারা শরীরে রক্তের সরবরাহ বেড়ে যায়। সেই সঙ্গে হার্টের কর্মক্ষমতা এতটা বেড়ে যায় যে কোনো ধরনের কার্ডিওভাসকুলার রোগই ধারেকাছে ঘেঁষতে পারে না।
রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়
শুধু ঠাণ্ডা নয়, গরম পানিতে গোসলের সময়ও ভাসকুলার ও লিম্ফ সিস্টেম থেকে প্রচুর মাত্রায় ইমিউন সেলের জন্ম হতে থাকে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়তে থাকে।
রক্তপ্রবাহের উন্নতি ঘটায়
গবেষণায় দেখা গেছে, গোসল করার সময় ঠাণ্ডা পানির স্পর্শ লাগার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের সারা শরীরে অক্সিজেনসমৃদ্ধ রক্তের সরবরাহ বেড়ে যায়। ফলে সার্বিকভাবে শরীর একেবারে তরতাজা হয়ে ওঠে। সূত্র: অনলাইন
দৈনিক দেশজনতা/ টি এইচ