আশিকুর রহমান বাঞ্ছারামপুর (প্রতিনিধি):
ব্রাক্ষনবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার কদম তুলি গ্রামে আজ সকাল ১০ ঘটিকা সময়ে এক সালিশের জমায়েত পরিবেশে শুরু হয় বেধরক এলোপাথারী মারধর।এতে আহত হন খুরশিদ মিয়া,হানিফ মেম্বার,করিম মিয়া কামাল (কদমতুলির)।খোজনিয়ে জানা যায় যে দুই মাস আগে মো. মিলন মিয়া(পাহারিয়া কান্দি) কদম তুলি গ্রামের একজনের কাছে ৪০০ টাকায় একটি মোবাইল বন্ধক রাখে ও তাহা ২ মাস পরে বিক্রি করে দিলে মিলন মিয়ার সাথে গত শুক্রবার তাদের মাঝে কথা কাটাকাটি ও এক পর্যায়ে তারা মারামারি হয় মিলন কে বেধে মারধর করে।এ নিয় আজ দুই গ্রামের সাহেব সরদার বসে মিলিয়ে দেয়ার কথা থাকলেও তার উল্টোটা ঘটে। শুরু হয় দুই গ্রামের মহা মারামারি ও ভাংচুর। এ বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান মতিউর রহমান গাজী সাহেবের সাথে মুঠো ফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি রফিক মাষ্টার,জাকির হুসেন,মান্নান মাষ্টার,(পাহারিয়া কান্দির) অপু,খুরশিদ, হানিফ, মেম্বার,মুরশিদ (কদমতুলির)সকলে একসাথে বসি সমাধান করার শেষ এর মাজে বাহিরে কথা কাটাকাটি শুরু হয়। আবার শুরু হয় মারামারি আমি অপু আটকাতে গিয়ে কিল- ঘুষি খেয়েছি, তাতো আর মারামারি বলা যাবেনা। আর দয়াল কান্দুশাহ (রঃ) এর ওরশ মোবাারকের প্রস্তুতি চলছে বলে আমার লোকজন নিয়ে আসি।এ নিয়ে কদমতুলির অপু মিয়ার সাথে কথা বলে জানা যায় যে, ওরা আমাদের এখানে এসেছে মিলিয়ে দেয়ার জন্য তারা উলটো আমাদের শাসিয়ে গেল কদমতলি গ্রামের কয়েক জনের উপরে লেগেছে।মুরশিদ মিয়ার একটু বেশি লেগেছে।এ নিয়ে আমরা কি করব। আমি আমাদের গ্রামের লোকদের কে আরো বকেছি তোরা কেন ঝগড়া করতে গেলি। সরে জমিনে গিয়ে দেখাযায় যে,বাস্তবতার হুবুহু মিল রয়েছে।এখানে কয়েকটি দোকানে লাঠি সোটা দিয়ে কিছু আঘাত করেছে। তবে কোন প্রকার লুট হয়নি।নাম না বলার শর্তে একজন বলেন আমরা পাহারিয়াকান্দি লোকদের অত্যাচারে অতিষ্ট কিছু বলতে পারিনা । নইলে মোবাইল বন্ধক এর বিচার চাইতে সাহস পাইত। আর এত বড় ঝগড়ার সৃষ্টি হত না।তবে কদম তুলি এখন দয়াল কান্দুশাহ (রঃ) এর ওরশ মোবাারকের প্রস্তুতি চলছে। এখন তারা আতঙ্কে আছে বলে জানান স্থানিয়রা।ওরশেও এর প্রভাব পরতে পারে প্রষাশনের একটু নজরে সু দৃষ্টি কামনা করছে দোকানদার বৃন্দ।
দৈনিক দেশজনতা/এন এইচ