নিজস্ব প্রতিবেদক:
৫ ও ২৫শে জানুয়ারি বাংলাদেশের ইতিহাসে চির কলঙ্কের দিন বলে দাবি করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। বৃহস্পতিবার নিজের টুইট অ্যাকাউন্ট থেকে এক টুইট বার্তায় খালেদা জিয়া এই মন্তব্য করেন।
বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, ‘জানুয়ারি ২৫, ১৯৭৫ একদলীয় স্বৈরশাসন বাকশাল প্রতিষ্ঠা আর জানুয়ারি ৫, ২০১৪ ভোটারবিহীন নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে চির কলঙ্কের দুটি দিন। অগণতান্ত্রিক শাসন টিকে থাকে না কিন্তু ইতিহাসে কলঙ্ক থেকেই যায়।’
১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি জাতীয় সংসদে বহুদলীয় গণতন্ত্রের পরিবর্তে একদলীয় শাসন বাকশাল (কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ) প্রতিষ্ঠা করা হয়। বাংলাদেশের সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীবলে বহুদলীয় সংসদীয় সরকার পদ্ধতি পরিবর্তন করে রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয় এবং দেশের সব রাজনৈতিক দল বিলুপ্ত করে বাকশাল নামক এই একক রাজনৈতিক দল গঠন করা হয়। বাকশাল ব্যবস্থায় দলের চেয়ারম্যানই সর্বময়মতার অধিকারী।
দিনটিকে ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবস’ হিসেবে পালন করে থাকে বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। আর ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচন বর্জন করে বিএনপি। সেই নির্বাচনকেও বিএনপি ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবস’ হিসেবে পালন করে।
চির কলঙ্কের বলে দাবি করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। বৃহস্পতিবার নিজের টুইট অ্যাকাউন্ট থেকে এক টুইট বার্তায় খালেদা জিয়া এই মন্তব্য করেন। বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, ‘জানুয়ারি ২৫, ১৯৭৫ একদলীয় স্বৈরশাসন বাকশাল প্রতিষ্ঠা আর জানুয়ারি ৫, ২০১৪ ভোটারবিহীন নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে চির কলঙ্কের দুটি দিন। অগণতান্ত্রিক শাসন টিকে থাকে না কিন্তু ইতিহাসে কলঙ্ক থেকেই যায়।’
১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি জাতীয় সংসদে বহুদলীয় গণতন্ত্রের পরিবর্তে একদলীয় শাসন বাকশাল (কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ) প্রতিষ্ঠা করা হয়। বাংলাদেশের সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীবলে বহুদলীয় সংসদীয় সরকার পদ্ধতি পরিবর্তন করে রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয় এবং দেশের সব রাজনৈতিক দল বিলুপ্ত করে বাকশাল নামক এই একক রাজনৈতিক দল গঠন করা হয়। বাকশাল ব্যবস্থায় দলের চেয়ারম্যানই সর্বময়মতার অধিকারী।
দিনটিকে ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবস’ হিসেবে পালন করে থাকে বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। আর ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচন বর্জন করে বিএনপি। সেই নির্বাচনকেও বিএনপি ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবস’ হিসেবে পালন করে।
দৈনিক দেশজনতা /এমএইচ