নিজস্ব প্রতিবেদক:
সমন্বিত সার্কুলারের মাধ্যমে রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী, রূপালী ও জনতা ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার, অফিসার (সাধারণ) ও অফিসার (ক্যাশ) পদে নিয়োগ পরীক্ষার সব কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। ফলে আগামী ১২ জানুয়ারি এই নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা স্থগিত থাকবে বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
রবিবার (৭ জানুয়ারি) বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি জে বি এম হাসানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট রাশেদুল হক খোকন। সঙ্গে ছিলেন অ্যাডভোকেট তানজিম আল ইসলাম ও মীর্জা সুলতান আল রেজা। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোতাহার হোসেন সাজু।
রাশেদুল হক খোকন বলেন, ২০১৬ সাল বিভিন্ন ব্যাংক আলাদা আলাদা সার্কুলার দিলেও পরীক্ষা না নিয়ে ২০১৭ সালে সমন্বিত সার্কুলার জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ কারণে ২০১৭ সালের এই সার্কুলারের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ওই সার্কুলারে (২০১৬ সালের) আবেদন করা ২৮ পরীক্ষার্থী রিট দায়ের করেন। এই রিট পিটিশনের শুনানি নিয়ে আজ (রবিবার) আদালত রুল জারি করেন।
রুলে সোনালী, রূপালী ও জনতা ব্যাংকে নিয়োগের জন্য ২০১৭ সালের জারি করা সার্কুলার কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে ২০১৭ সালের সমন্বিত সার্কুলারের মাধ্যমে রাষ্ট্রায়ত্ত তিন ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার, অফিসার (সাধারণ) ও অফিসার (ক্যাশ) পদে নিয়োগ পরীক্ষার সব কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশও দেন।
দৈনিক দেশজনতা /এন আর