বৃহস্পতিবার দুপুর ২টার দিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মো. কামাল হোসেন।
পর্যটন স্পটকেন্দ্রিক আবাসিক হোটেল, রেস্টুরেন্ট, ক্যাফেসহ যে সমস্ত প্রতিষ্ঠান রয়েছে, সেগুলোর বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। তবে বিকেলের মধ্যে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা আসতে পারে বলে জানান জেলা প্রশাসক।
বুধবার বিকেলে করোনাভাইরাস বিস্তাররোধে জনসমাগমে বিধিনিষেধ আরোপের পর থেকে জনশূন্য হয়ে যায় কক্সবাজার সমুদ্র পাড়সহ আশপাশের এলাকাগুলো। দূরপাল্লার বাস যাত্রীশূন্য বললেই চলে। বিমানের সিটও খালি যাচ্ছে।
প্রশাসনের ঘোষণার পর থেকে কক্সবাজারে পর্যটক আগমন ঠেকাতে মোড়ে মোড়ে অবস্থান নেয় পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। যাত্রীবাহী বাস তল্লাশি করতে চকরিয়ায় বসানো হয়েছে পোস্ট। বিভিন্ন বাস কাউন্টার ও জনসমাগমের জায়গায় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রচারপত্র বিলিসহ সতর্কতামূলক প্রচারণা চালানো হয়। যে সকল পর্যটক বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে অবস্থান করছেন, তারা নিরাপদে গন্তব্যে ফিরতে পারবেন।
বৃহস্পতিবার সকালে হিমছড়ি, ইনানী, কক্সবাজার সৈকতে পর্যটক চোখে পড়েনি। চারিদিকে শূন্যতা বিরাজ করছে। আবাসিক হোটেলে কম সংখ্যক পর্যটক দেখা গেছে। আবাসিক হোটেলের মালিকরা প্রশাসনের নির্দেশনা মেনে চলছেন।